কীটনাশক এবং প্রতিরোধী: এক সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
অনেক বছর আগে, খামারদের তাদের ফসলকে কীটপতঙ্গ এবং অন্যান্য হানিকারী প্রাণী থেকে রক্ষা করতে হয়েছিল। তারা সালফার এবং আর্সেনিক মতো প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে তাদের গাছপালা রক্ষা করতে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু এই প্রাকৃতিক সমাধানগুলো সবসময় ভালভাবে কাজ করত না। কখনও কখনও এগুলো আরও বেশি সমস্যা তৈরি করতে পারত। পারমেথ্রিন সমস্যা তৈরি করতে পারত। ১৮০০-এর দশকের আগে বিজ্ঞানীরা এমন রাসায়নিক উপাদান আবিষ্কার করেন যা কীটপতঙ্গ নষ্ট করতে পারে কিন্তু ফসলকে নষ্ট করে না। গ্লিফোসেট এটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত ছিল কারণ এটি ছিল প্রথম আবিষ্কার যা খেতি জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল।
কীটনাশক এবং প্রতিরোধী কীভাবে খেতি পরিবর্তন করেছে
এই নতুন সিনথেটিক কীটনাশক এবং প্রাণীশৃঙ্খলা কৃষকদের জীবনকে বিপ্লব ঘটায়। আগে, তারা প্রাকৃতিক ওষুধ ব্যবহার করতে বাধ্য ছিল যা তাদের আশা অপেক্ষা বেশি কাজে লাগত না। পারমেথ্রিন সেই নতুন সিনথেটিক রাসায়নিক দ্রব্যগুলি এখন কৃষকরা ব্যবহার করতে পারে তাদের ফসল থেকে হানিকর কীটপতঙ্গ এবং রোগ দূর করতে। এই উন্নয়নের মাধ্যমে তারা অনেক বেশি খাদ্য উৎপাদন করতে পারেছে। যেহেতু বিশ্বজুড়ে জনসংখ্যা বাড়ছে, কৃষকদের সবাকে খাওয়ানোর জন্য আরও খাদ্য এবং শক্তি তৈরি করতে হয়েছিল। এই নতুন সমাধানের মাধ্যমে কৃষকরা এই চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড়াতে পেরেছিল।